জুন,২৬,২০২৪
নিজস্ব প্রতিনিধি
আড়াই বছর র্পূবরে হত্যাকান্ডরে তদন্তরে মোড় ঘুরে যাচ্ছে। আড়াই বছর ধরে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও হত্যাকান্ডরে প্রকৃত আসামীদরে গ্রেফতারের দাবীতে মানব বন্ধন করেছে ভূক্তভোগী ২২টি পরিবারের সদস্যরা। মুন্সীগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সামনে বুধবার (২৬ জুন) সকাল সাড়ে ৯.৩০ ঘটিকার সময় মানব বন্ধন র্কমসূচি পালন করা হয়। দেলোয়ার ঢালী নেতৃত্বে ৫০জন নারী পুরুষ এই মানব বন্ধনে অংশ গ্রহণ করে।
মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার চরকেওয়ার ইউনিয়নর ৮নং ওর্য়াড আলিরটেক ফকিরকান্দি গ্রামে ২বছর ৬মাস র্পূবে পরিকপ্লিতভাবে একটি হত্যাকান্ড ঘটে।সেই হত্যাকান্ডের শিকার হন ফকির কান্দি গ্রামের ক্যান্সারে আক্রান্ত জুয়েল ফকির (৩৫) পিতা: হাবিবুর রহমান ফকির। প্রথমে গুলি করে পরে কুপিয়ে হত্যা করা হয় এই জুয়েল ফকিরকে। ঐ সময় যারা হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত তারাই ২২টি পরিবারের ২২জনের নামে হত্যামামলা দায়ের করেন। এই হত্যা মামলায় ২২টি পরিবারের ছেলে মেয়েরা আড়াই বছর যাবৎ লেখাপড়াসহ সকল কিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
দেলোয়ার ঢালী তার বক্তব্যে বলেন, হারুন ফকির (৫৩), শাহীন মাদবর (৪৭), আব্দুল গফুর (৬০), রবু বেপারী (৪০), এন্তাজ উদ্দিন ফকিরের পুত্র জুয়েল ফকির (৩৩), কাউছার ফকির (৩০), আওলাদ মিজি (৩২), ডালিম ফকির (৩৫), জাহাঙ্গীর মুন্সী (৪৬), সিহাব (২৪) এরা মিলে জুয়েল ফকিরকে আলূ ক্ষেতে নিয়ে গুলি করে কুপিয়ে মারে, এরা যে এই হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত সে বিষয়ে প্রত্যক্ষর্দশীদের সাক্ষী রয়েছে। বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় এ বিষয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এই আসামীদেরকে গ্রেফতার করে রিমান্ডে নিলেই জুয়েল ফকির হত্যাকান্ডের মূল আসামী খুঁজে পাওয়া সম্ভব হবে।
দেলোয়ার ঢালী আরো বলেন, মিথ্যা মামলার কারণে ২২টি পরিবার আড়াই বছর যাবৎ বাড়িতে থাকতে পারিনি। ছেলে মেয়েদের লেখাপড়া করাতে পারিনি। বিভিন্ন সমস্যায় র্জজরিত হয়েছি এই ২২ পরিবারের সদস্যরা। মিথ্যা মামলা দিয়ে যারা হয়রানী করেছে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানান তিনি।
৫০জন নারী পুরুষ মানব বন্ধনে এসে প্রকৃত আসামীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার জোর দাবী জানান। মানব বন্ধনে অংশ গ্রহণ করনে জামাল ঢালী, ফিরোজ ঢালী, ঝন্টু দেওয়ান, জমির বেপারী সাফা বেপারী, আমিন আলী হাওলাদার, সাহাবুদ্দনি হাওলাদার, শাহীন দেওয়ানসহ নারী পুরুষ।
www.bbcsangbad24.com